Thursday 14 April 2016

কী করলে আমরা ইলিশ রক্ষা করতে পারবো? আসুন প্রচার করিঃ


ইলিশ খাওয়া হারাম, ইলিশ মাছ হিন্দুদের খাবার। আরবের কোন নদীতে কখনো কোন ইলিশ মাছ জন্মায়নি। একদিন বিবি আয়েশা কাটাওয়ালা ট্যাংরা মাছ ফ্রাই করলেন। মুহাম্মদ (সাঃ) ফ্রিশ ফ্রাই আর ডাল দিয়ে গরম গরম ভাত খাচ্ছিলেন। হঠাৎ ট্যাংরা মাছের কাঁটা গলায় ফুটে গেলো। রাগ করে বিবি আয়েশাকে জিজ্ঞেস করলেন, এই কাফেরি মাছ তুমি কোথায় পেয়েছো? আয়েশা কাঁচুমাচু হয়ে জবাব দিলেন, পাশের বাড়ির আবু লাহাবের স্ত্রী দিয়ে গেছিলো আজ ঘরে কিছু ছিলো না, তাই এগুলোই ভেজে ফেললাম। এরপর থেকে মাছের কাঁটাকে নবী অত্যন্ত ভয় পেতেন। ইলিশে প্রচুর কাঁটা, হাদীসে আছে, কাঁটাওয়ালা মাছ হারাম, এটা কাফেরদের খাবার। প্রকৃত মুসলিমরা কাঁটাওয়ালা-ডিমওয়ালা মাছ খায় না। প্রাচীনকাল থেকে ভারতের হিন্দুরা সর্ষে ইলিশ খেয়ে আসছে, স্বরস্বতী পূজার দিন অনেকেই খিচুড়ি-ইলিশ ভাজা খায়, এটা হিন্দু রীতি।


ইলিশ সহ অন্যান্য মাছ না খাওয়া সুন্নাত ! নবী (স) কখনো মাছ খাননি ! তাই যারা নবীকে ভালবাসেন,তাদের ঈমানি দায়িত্ব হল ইলিশ সহ সকল মাছ বর্জন করা ! আমিন !!



হে মুসলমান ভাই বোন গন, লাইনে আসুন - ইলিশ বর্জন করুন। মুসলমানের খাবার হলো


খোরমা দিয়ে রুটি – ভাত মাছের ছুটি


বিশেষ করে নববর্ষ উপলক্ষ্যে যারা ইলিশ খাবে তাদের কবিরা গুনাহ হবে। তাদের জন্যে বেহেস্তে ঢোকা কঠিন হয়ে যাবে। সেই ঘরে ফেরেশতা আসবে না যে ঘরে ইলিশ রান্না হয়।  সৈয়দ মুজতবা আলী তার “আড্ডা” গল্পে লিখেছেন, "বেহেশতের খাদ্য তালিকায় ইলিশ মাছ নেই বলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে বেহেশতে যাওয়ার আশা বাদ দিয়েছি।" কত্ত বড় কথা চিন্তা করেন






ভাই বোনেরা, ইলিশ নিয়ে লেখাটির জন্যে কয়টি লাইক আর কয়টি শেয়ার  ----- মূল্যবান লেখাটি শেয়ার করুন ও অন্যকে জানার সুযোগ করে দেন।  আগের খেয়ে ফেলা ইলিশের গুনাহ মাফ করানোর জন্যে কমেন্টে “আমিন” না লিখে যাবেন না। এই লেখাটি দশ জনের সাথে শেয়ার করলে আগামী সাত দিনের মধ্যে একটি সুসংবাদ পাবেন।




 15-04-2016

No comments:

Post a Comment