http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2019/01/18/232218.php?fbclid=IwAR0bylHUCuN8_d30HBsvVsKE1va39FSVhAWSopvMCPeKwz8U1D2HvP4nOkc
প্রতিদিনের মতো প্রাতঃ ভ্রমণে বেড়িয়েছে ঈশ্বর
স্ক্যান্ডেনেভিয়ান বিষাদ চোখে নিয়ে ছিপছিপে তরুণীটি আজও তীর ঘেঁষে বসা
আনমনা হয়ে কখনো ফিরে না আসা ঢেউয়ের চলে যাওয়া দেখছে
হরিণ ডাগর চোখ আর্দ্র কিন্তু দৃষ্টি নক্ষত্র স্থির।
চলে যেতে গিয়েও কি ভেবে যেন ঈশ্বর এগিয়ে এলো
স্পঞ্জ নরম রসগোল্লা গলায় ডাকলো, “বালিকা”
ঈশ্বরের গলার তুষার কোমলতায় সমুদ্র উত্থলিত হলো হৃদয়ে
ভীত কাকাতুয়া বালিকা তবুও এক পা এগোয় দু’পা পেছোয়
হিমালয় অটল ঈশ্বর নিজেই আরও দু’পা সামনে এগুলো
মাথায় হাত রেখে বললো, পরিপূর্ণতা তো দিয়েছি তোকে
তবে কোন সে ছোবলে তুই সারাবেলা নীল!
নিজেকে বাঁধলো না বালিকা কাঁটাতারে
ঈশ্বরের দিগন্ত উদাত্ত বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে বললো, কাকে বলে পরিপূর্ণতা?
আবেগি বালিকার ক্যাটারিনার টাল সামলাতে ঈশ্বর এখন টালমাটাল
“পাগলী তোমার জন্যে” মতো কাব্য করবে সেই জয় কই আমার
ময়ূর বর্ষা রাতে পিঠে পিঠ ঠেকাবো, আঙুলে আঙুল ঢুকিয়ে সুরে হারাবো, কোথায় পাবো আমার অনুপমকে
গলায় দু’পা জড়িয়ে চাঁদের আলোয় সমুদ্রের বালুকায় বুনো আদিম খেলায় মাতবো,
সেই বুনো সাঁওতালি প্রেমিক কি দিয়েছো আমায় ঈশ্বর!
লোভী ঈশ্বর পায়ে পায়ে এগিয়ে এসে ক্ষীণ ক’টি বালিকাকে তুলে ধরে
ঈশ্বরের কামুক স্পর্শে জ্বলে গেলো বালিকার তুন্দ্রা শরীর
ঈশ্বরের এক চুমুতে সে ভেজে
দ্বিতীয় চুমুতে অঝোর বৃষ্টি
আর তৃতীয় চুমুতে সর্বনাশা বন্যা
আজানু সমর্পিত বালিকা ঈশ্বরের মুখে মুখে ঢুকিয়ে জিহ্বা দিয়ে গলা হৃদয় স্পর্শ করতে চাইলো
প্রকৃতি কম্পিত হলো বীণার ঝংকারে, “খোদার কসম জান, ভালবেসেছি তোমায়”
নীলকণ্ঠ পান করে আকাশ স্থির হয়ে গেলো বালিকা
অতোটুকু ভাবেনি ঈশ্বর, স্থানু দাঁড়িয়ে আছে শ্বেতশুভ্র আল্পস হয়ে, ভেনিস বালিকা কোলে।
প্রতিদিনের মতো প্রাতঃ ভ্রমণে বেড়িয়েছে ঈশ্বর
স্ক্যান্ডেনেভিয়ান বিষাদ চোখে নিয়ে ছিপছিপে তরুণীটি আজও তীর ঘেঁষে বসা
আনমনা হয়ে কখনো ফিরে না আসা ঢেউয়ের চলে যাওয়া দেখছে
হরিণ ডাগর চোখ আর্দ্র কিন্তু দৃষ্টি নক্ষত্র স্থির।
চলে যেতে গিয়েও কি ভেবে যেন ঈশ্বর এগিয়ে এলো
স্পঞ্জ নরম রসগোল্লা গলায় ডাকলো, “বালিকা”
ঈশ্বরের গলার তুষার কোমলতায় সমুদ্র উত্থলিত হলো হৃদয়ে
ভীত কাকাতুয়া বালিকা তবুও এক পা এগোয় দু’পা পেছোয়
হিমালয় অটল ঈশ্বর নিজেই আরও দু’পা সামনে এগুলো
মাথায় হাত রেখে বললো, পরিপূর্ণতা তো দিয়েছি তোকে
তবে কোন সে ছোবলে তুই সারাবেলা নীল!
নিজেকে বাঁধলো না বালিকা কাঁটাতারে
ঈশ্বরের দিগন্ত উদাত্ত বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে বললো, কাকে বলে পরিপূর্ণতা?
আবেগি বালিকার ক্যাটারিনার টাল সামলাতে ঈশ্বর এখন টালমাটাল
“পাগলী তোমার জন্যে” মতো কাব্য করবে সেই জয় কই আমার
ময়ূর বর্ষা রাতে পিঠে পিঠ ঠেকাবো, আঙুলে আঙুল ঢুকিয়ে সুরে হারাবো, কোথায় পাবো আমার অনুপমকে
গলায় দু’পা জড়িয়ে চাঁদের আলোয় সমুদ্রের বালুকায় বুনো আদিম খেলায় মাতবো,
সেই বুনো সাঁওতালি প্রেমিক কি দিয়েছো আমায় ঈশ্বর!
লোভী ঈশ্বর পায়ে পায়ে এগিয়ে এসে ক্ষীণ ক’টি বালিকাকে তুলে ধরে
ঈশ্বরের কামুক স্পর্শে জ্বলে গেলো বালিকার তুন্দ্রা শরীর
ঈশ্বরের এক চুমুতে সে ভেজে
দ্বিতীয় চুমুতে অঝোর বৃষ্টি
আর তৃতীয় চুমুতে সর্বনাশা বন্যা
আজানু সমর্পিত বালিকা ঈশ্বরের মুখে মুখে ঢুকিয়ে জিহ্বা দিয়ে গলা হৃদয় স্পর্শ করতে চাইলো
প্রকৃতি কম্পিত হলো বীণার ঝংকারে, “খোদার কসম জান, ভালবেসেছি তোমায়”
নীলকণ্ঠ পান করে আকাশ স্থির হয়ে গেলো বালিকা
অতোটুকু ভাবেনি ঈশ্বর, স্থানু দাঁড়িয়ে আছে শ্বেতশুভ্র আল্পস হয়ে, ভেনিস বালিকা কোলে।
No comments:
Post a Comment